BPLSTAFFASSO
বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ ষ্টাফ এসোসিয়েশন
বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ ষ্টাফ এসোসিয়েশন
বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ ষ্টাফ এসোসিয়েশন
স্থল বন্দর ৭ নং গেটের সামনে, বেনাপোল, যশোর।
রেজিষ্ট্রেশন নং - খুলনাঃ- ৮৪৯ তারিখঃ ০৩ - ০৪ - ১৯৮৯ ইং

সভাপতি

সাধারণ সম্পাদক

শপথ অনুষ্ঠান

Table Setting

About BPLSASSO


Tradition since 1889
“বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’’ শ্রমিক                            ঐক্য                        জিন্দাবাদ বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্টস্ ষ্টাফ এসোসিয়েশন রেজিঃ নং খুলনা-৮৪৯, তাং-০৩-০৪-১৯৮৯ ইং। -: সংশোধিত গঠনতন্ত্রঃ-ধারাঃ ১- ষ্টাফ এসোসিয়েশনের নাম ও পরিচয়ঃ-বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ এর বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানে কর্মরত ষ্টাফদের একটি ট্রেড এসোসিয়েশন সংগঠন, যাহা “বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ ষ্টাফ এসোসিয়েশন’’ নামে আখ্যায়িত হইবে। এই গঠনতন্ত্রের অন্যান্য ধারা সমূহে “ষ্টাফ এসোসিয়েশন’’ নামে উল্লেখিত হইবে।ধারাঃ ২- ষ্টাফ এসোসিয়েশনের সদর দপ্তরের ঠিকানাঃ-ষ্টাফ এসোসিয়েশনের রেজিষ্ট্রিকৃত সদর দপ্তর-বেনাপোল বাজার, বেনাপোল পোর্ট থানা, উপজেলা- শার্শা, জেলা-যশোর এ অবস্থিত থাকিবে। অত্র ষ্টাফ এসোসিয়েশনের কার্য্যনির্বাহী সংসদের অধিকাংশ সদস্যের সিদ্ধান্তক্রমে ষ্টাফ এসোসিয়েশনের সদর দপ্তর অন্যত্র সুবিধাজনক স্থানে স্থানান্তরিত করা যাইবে। নতুন ঠিকানা সার্টিফিকেটে লিখিবার জন্য সভার সিদ্ধান্ত অনুলিপি সহ মুল সার্টিফিকেট খানা ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে রেজিষ্টার্ড অব ট্রেড এসোসিয়েশনের নিকট দাখিল করিতে হইবে। ধারাঃ ৩- ষ্টাফ এসোসিয়েশনের আদর্শ ও উদ্দেশ্যঃ-ক)    ষ্টাফ এসোসিয়েশনের সদস্যগণের একক বা যৌথভাবে স্বার্থ সংরক্ষণের ও নিরাপত্তা বিধানের জন্য এই ষ্টাফ এসোসিয়েশন গঠিত হইল।খ)    প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে ঐক্য, শৃঙ্খলা, সততা ও ভাতৃত্ববোধ জাগাইয়া তোলাই হইবে ইহার প্রধান উদ্দেশ্য।গ)    ষ্টাফ এসোসিয়েশনের সকল সদস্যগণের সাধারণ স্বার্থের ব্যপারে সহযোগীতা করিতে হইবে।ঘ)    ষ্টাফ এসোসিয়েশনের আয় একমাত্র ষ্টাফ এসোসিয়েশনের উন্নতিকল্পে এবং উহার উদ্দেশ্যবলী বাস্তবায়নের জন্য ব্যয়িত হইবে। ব্যক্তিগত স্বার্থে কেহ ষ্টাফ এসোসিয়েশনের অর্থ ভোগ করিতে পারিবে না।ঙ)    ষ্টাফ এসোসিয়েশনের নিজস্ব প্রয়োজনে বাড়ি বা জমি ভাড়া অথবা ক্রয় করিতে পারিবেন।চ)    ষ্টাফ এসোসিয়েশন উহার উন্নতিকল্পে ব্যবসা করিতে পারিবেন।ছ)    কার্য্যনির্বাহী সংসদ অথবা তৎকর্তৃক নিযুক্ত কোন সাব কমিটি ষ্টাফ এসোসিয়েশনের সদস্যগণের বিরুদ্ধে আনীত সকল প্রকার অভিযোগের সালিশী নিতে পারিবেন।জ)    মালিক-শ্রমিক সম্পর্কের অবনতি ও তাহাদের মধ্যে কোন বিরোধ সৃষ্টি হইলে তাহা কার্য্যনির্বাহী সংসদ সৌহার্দ্য ও সহযোগীতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করিতে পারিবেন।ঝ)    সদস্যের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ব অর্জনের উম্মেষ সাধন করা এবং দেশের অন্যান্য আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবান ও অনুগত হওয়া।ঞ)    ষ্টাফ এসোসিয়েশনের কার্য্যবলী সম্প্রসারনের জন্য কার্য্যনির্বাহী সংসদ ব্যাংক বা অন্য কোন সংস্থা হইতে অর্থ কর্জ লইতে পারিবেন। কিন্তু ব্যক্তিগত কোন কাজে উক্ত অর্থ ব্যবহার করা যাইবে না।ট)    ইহা শ্রমিক সমস্যাসহ ষ্টাফ এসোসিয়েশনের সর্ব প্রকার বাণিজ্যিক সমস্যার প্রতিবিধান করিতে পারিবেন। প্রয়োজনে সরকার বা অন্য কোন সংস্থার সহযোগীতা কামনা করিতে পারিবেন। ঠ)    সদস্যদের শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং জনকল্যানমূলক কার্য্যে সহযোগীতা ও উৎসাহ প্রদান করিতে পারিবেন।ড)    শুল্ক বিভাগীয় কিংবা বন্দর কর্তৃপক্ষের অথবা সংশ্লিষ্ট কাহারো সহিত কোন সদস্যের কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটিলে অত্র ষ্টাফ এসোসিয়েশন উভয়ের মধ্যে আপোষ মীমাংসা করিবেন।ঢ)    ইহা একটি “অরাজনৈতিক’’ প্রতিষ্ঠান।ধারাঃ ৪- সদস্য প্রাপ্তিঃ- ক)জাতী, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে ১৮ বৎসর ও তদুর্ধ বয়সের সকল ষ্টাফ যাহারা বেনাপোল স্থল বন্দরে ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টসগণের অধীনে বেনাপোল ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ ষ্টাফ হিসাবে নিয়োজিত আছেন/হইবেন তাহারা সকলই অত্র এসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্রের নিয়ম অনুসারে এ এসোসিয়েশনের সদস্য পদের জন্য নির্ধারিত ৫৫(ক) ফরমে আবেদন করিতে পারিবেন এবং সাধারণ সম্পাদক তাকে ৫৫(ঘ) ফরমে ট্রেড এসোসিয়েশনের সদস্য হিসেবে প্রত্যয়নপত্র দেবেন। কেবলমাত্র বাংলাদেশ শ্রম আইন,২০০৬ (সংশোধিত, ২০১৩) মোতাবেক যাদের ট্রেড এসোসিয়েশনের সদস্য হতে বাধা আছে তারা ব্যতীত সকলেই এ এসোসিয়েশনের সদস্য হতে পারিবেন।(খ) কার্যনির্বাহী কমিটি সংগত কারণ প্রদর্শনে ঐ আবেদন না মঞ্জুর করিতে পারিবেন। ঐরূপ না মঞ্জুর হলে আবেদনকারী বিষয়টি সাধারণ সভায় বিবেচনার জন্য আপীল করিতে পারিবেন এবং এ ব্যাপারে সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে গন্য হইবে। সাধারণ সদস্য পদ প্রাপ্তির জন্য নিম্ন প্রদর্শিত ফরমে আবেদন করিতে হইবে।   

2,889+
সর্বমোট সদস্য
2,315+
নিয়ামিত সদস্য
523+
অনিয়মিত সসদ্য
51+
মৃত সদস্য
এক নজরে বেনাপোল সম্পর্কে

কাষ্টম

বাংলাদেশ শুল্ক বিভাগ বা বাংলাদেশ কাস্টমস (ইংরেজি:Bangladesh Customs) বাংলাদেশের প্রধান শুল্ক সংস্থা। ইতিহাস শুল্ক আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনে বাংলাদেশ শুল্ক বিভাগ গঠিত হয়।[১] ২০১৬ সালে বাংলাদেশ শুল্ক বিভাগ অস্ত্র ও ওষুধের অবৈধ পাচার বন্ধ করার জন্য অপারেশন আইআরইএনই এ নামে একটি অপারেশন নিযুক্ত করে।[২] প্রতিষ্ঠানের কাঠামো বাংলাদেশ শুল্ক বিভাগ সাধারণত তিন ধরনের ট্যাক্স সংগ্রহ করে থাকে, বিভাগটি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনে কাজ করে। অন্য দুটি সংস্থা ভ্যাট এবং আয়কর। শুল্ক বিভাগ বিভিন্ন বিষয়ের উপর পরিকল্পনা, প্রণয়ন, বাস্তবায়ন এবং পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনা এবং পুনর্বিবেচনা করার জন্য দায়ী। এর প্রধান কিছু কার্যক্রম : আমদানি পর্যায়ে কর্তব্য এবং কর সংগ্রহ, গার্হস্থ্য শিল্প সুরক্ষা, বাণিজ্য উদারীকরণ, বাণিজ্যের সুবিধা, চোরাচালান প্রতিরোধ, নিষিদ্ধ পণ্য, নারকোটিক্স এবং জাতীয় নিরাপত্তা জন্য ক্ষতিকর উদ্যেশ্য, এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ শুল্ক বিভাগ শুল্ক স্টেশনগুলির কার্যক্রম নিরীক্ষণ করে এবং কার্যালয়ের নির্দেশ ও ব্যাখ্যা প্রদান করে। কাস্টমস উইংয়ের অধীনে অফিসগুলি এনবিআর এর দ্বারা প্রণীত নীতিমালা বাস্তবায়ন করে, আমদানি পর্যায়ে দায়িত্ব ও কর সংগ্রহ করে, অন্যান্য সীমান্ত সংস্থার দ্বারা প্রণীত প্রাসঙ্গিক আইন এবং প্রবিধান প্রয়োগ করে এবং বাণিজ্যের সুবিধা নিশ্চিত করে। বাংলাদেশে তথা বাংলাদেশ শুল্ক বিভাগের অধীনে ছয়টি কাস্টম স্টেশন আছে (চট্টগ্রাম, ঢাকা, মংলা, আইসিডি কমলাপুর, বেনাপোল ও পংগাঁও), দুটি কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট (ঢাকা ও চট্টগ্রাম), একটি কাস্টমস গোয়েন্দা এবং তদন্ত অধিদপ্তর, এবং অন্য একটি কাস্টমস মূল্যায়ন এবং অভ্যন্তরীণ অডিট কমিশন এবং বেশ কয়েকটি কার্যকরী ভূমি কাস্টমস স্টেশন আছে। চেয়ারম্যান হলেন এনবিআর-তে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, শুল্ক উইংয়ের মৌলিক কাজগুলি চার সদস্যের তত্ত্বাবধানে হয়ে থাকে। সদস্যদের অবস্থানগুলি হল: (১) সদস্য (কাস্টমস: নীতি); (২) সদস্য (কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড এবং আইটি); (৩) সদস্য (কাস্টমস: অডিট, আধুনিকীকরণ এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য); এবং (৪) সদস্য (কাস্টমস: প্রশাসন)।

View Detail

বন্দর

বেনাপোল ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একটি পৌরশহর। বেনাপোলে বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর অবস্থিত। এই স্থলবন্দরের শুল্ক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রয়েছে বেনাপোল কাস্টম হাউজ। স্থলবন্দরের কার্যক্রম পরিচালনা করে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বন্দরনগরী বেনাপোল যশোর জেলার শার্শা উপজেলার অন্তর্গত একটি পৌরশহর। বেনাপোল বাংলাদেশের প্রথম সারির একটি পৌরসভা। বেনাপোল রেলস্টেশনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার রেল চলাচল করে। বেনাপোলের বিপরীতে ভারতের দিকের অংশটি পেট্রাপোল নামে পরিচিত। এটি পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁ মহকুমার অন্তর্ভুক্ত। বেনাপোল থেকে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৮০ কিলোমিটার।

View Detail

থানা

থানা একটি পুলিশি প্রশাসনিক ইউনিট। ১৭৯২ সালের ৭ নভেম্বর বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি সরকার কর্তৃক জারিকৃত একটি প্রবিধানে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের নিজ নিজ জেলাকে কয়েকটি পুলিশি এখতিয়ারভুক্ত এলাকা বা থানায় বিভক্ত করার আদেশ দেওয়া হয়। একটি থানার সর্বোচ্চ পরিধি নির্ধারণ করা হয় ১০ বর্গ ক্রোশ। প্রাথমিক পর্যায়ে ‘থানা’ বলতে সম্পূর্ণরূপে পুলিশি এখতিয়ারভুক্ত এলাকা বোঝানো হতো। থানার প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন অফিসার ইন চার্জ (ওসি) পদবির একজন অধস্তন পুলিশ কর্মকর্তা। সার্কেল ব্যবস্থা প্রবর্তনের ফলে বিশেষ করে ১৯৬১ সালের পর থানা উন্নয়ন কর্মকান্ডের প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়। প্রাদেশিক সরকারের উন্নয়ন বিষয়ক সকল বিভাগ থানার অধীনে ন্যস্ত হয় এবং থানা পর্যায়ে কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করা হয়। ১৯৮২ সালে এরশাদ সরকার কর্তৃক গঠিত প্রশাসনিক সংস্কার ও পুনর্গঠন কমিটির সুপারিশক্রমে প্রশাসনিক ইউনিট হিসেবে মহকুমা বিলুপ্ত করা হয় এবং ১৯৮২ সালের পর থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। উপজেলার প্রধান কর্মকর্তা হন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। ১৯৯২ সালে উপজেলা ব্যবস্থা বাতিল করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদটি থানা নির্বাহী অফিসার পদে পরিবর্তিত হয়। উপজেলা ব্যবস্থায় ওসির পদকে ইনস্পেক্টরের পদমর্যাদায় উন্নীত করা হয়। ১৯৯৯ সাল থেকে উপজেলা ব্যবস্থা পুনরায় চালু করা হয়। বাংলাদেশের মোট থানার সংখ্যা ৬৫২ টি।

View Detail

পৌরসভা

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর জেলার শার্শা উপজেলার ভারতীয় সীমান্তজুড়ে বেনাপোল পৌরসভার অবস্থান। ২০০৬ সালের ০৫ জানুয়ারী বেনাপোল পৌরসভা গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৬ এপ্রিল প্রশাসক নিয়োগের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পৌরসভার কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার মাত্র ০৪ বছরের মাথায় ইংরেজী ০১/১২/২০১০ ইং তারিখ সরকারী প্রজ্ঞাপনে পৌরসভাকে গ শ্রেণি হতে খ শ্রেণিতে উন্নীত করা হয়। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর এখানে অবস্থিত। এছাড়াও এখানে রয়েছে একটি রেলস্টেশন,পর্যটন মোটেল,ফায়ার সার্ভিস স্টেশন,বিজিবি ক্যাম্পসহ ১২টি ব্যাংকের শাখা।

View Detail

ফায়ার সাভিস

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর (বাংলাদেশ দমকল বাহিনী ও বেসামরিক প্রতিরক্ষা) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ একটি জরুরি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম জনগণের সেবায় নিবেদিত। প্রথম সাড়া প্রদানকারী সংস্থা হিসেবে এ বিভাগের কর্মীরা অগ্নি নির্বাপণ, অগ্নি প্রতিরোধ, উদ্ধার, আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান, মুমূর্ষু রোগীদের হাসপাতালে প্রেরণ ও দেশী-বিদেশী ভিআইপিদের অগ্নি নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে।[১] উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকারী সংস্থা হিসেবে সব ধরনের প্রাকৃতিক ও মানবিক দুর্ঘটনার উদ্ধারকার্যে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে থাকে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়াধীন একটি জরুরি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম জনগণের সেবায় নিবেদিত। তৎকালীন বৃটিশ সরকার অবিভক্ত ভারতে ১৯৩৯-৪০ সালে দমকল পরিষেবা সৃষ্টি করে। বিভক্তিকালে আঞ্চলিক পর্যায়ে কলকাতা শহরের জন্য কলকাতা ফায়ার সার্ভিস এবং অবিভক্ত বাংলায় বাংলার জন্য (কলকাতা বাদে) বেঙ্গল ফায়ার সার্ভিস সৃষ্টি করা হয়। ১৯৪৭ সালে এই অঞ্চলের দমকল পরিষেবাকে পূর্ব পাকিস্তান ফায়ার সার্ভিস নামে অভিহিত করা হয়। অনুরূপভাবে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় ভারতে বে-সামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ প্রাথমিক পর্যায়ে Air Raid Precautions (ARP) এবং পরবর্তী পর্যায়ে ১৯৫১ সনে আইনি প্রক্রিয়ায় সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর সৃজিত হয়। কর্মব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন রেসকিউ বিভাগ নামে ১টি বিভাগ সৃষ্টি হয়। ১৯৮১সালের ৯ এপ্রিল তৎকালীন ফায়ার সার্ভিস পরিদপ্তর, সিভিল ডিফেন্স পরিদপ্তর এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের উদ্ধার পরিদপ্তর- এই তিনটি পরিদপ্তরের সমন্বয়ে বর্তমান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরটি গঠিত হয়।

View Detail

Mike

মুজিবর রহমান

সভাপতি

সভাপতি বার্তা

আমাদের ওয়েব সাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বাৎসরিক অনুষ্ঠান


যোগাযোগ

স্থল বন্দর ৭ নং গেটের সামনে, বেনাপোল, যশোর।
+8801719-657117
bplstaffasso@gmail.com

Questions? Go ahead, ask them:

Powered by Atif Software